Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

দর্শনীয় স্থান


আরসেনিক পাইপ লাইন

স্থান

ধুলিয়ানী ইউনিয়ানে কুষ্টিয়া গ্রামে

কিভাবে যাওয়া যায়

জেলা শহর যশোর হইতে চৌগাছা ঝিকরগাছা রোড় মাজামাঝি বট তলা দিয়ে বেড়গিবন্দপুর বাওয়েলের পাশ দিয়ে ফতেপুর বাজার উপরদিয়ে ফতেপুর কদম তলি মোড় ডান পাশ দিয়ে কুষ্টিয়া গ্রামে এটি অবস্থিত। ইজিবাইক , ট্যাক্সি, ভ্যানযোগে আসা যায় করা যায়।

বিস্তারিত

এটি একটি আরসেনিকমুক্ত পাইপ লাইন এর মাধ্যামে কুষ্টিয়া গ্রামের জনগোন আরসেনিকমুক্ত পানি পেয়ে থাকে।


ধূলিয়ানী ইউনিয়নে রয়েছে চৌগাছা উপজেলার সবচেয়ে দীর্ঘ্ ব্রীজ। ধূলিয়ানী ইউনিয়ন ও ধূলিয়ানী বাজারের পাশ দিয়ে মাইকেলের বিখ্যাত কপোতাক্ষ নদের উপরে  অবস্থিত ।  ব্রীজটি নির্মান কাজ শুরু হয় ২০০০ সালে। দীর্ঘ ৩ বছর ধরে কাজ করা হয় এবং  ২০০৩ সালেই এটির নির্মান কাজ সেই হয়। ২০০৩ সালেই এটি জনগনের চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এই ব্রীজ টি ঝিকরগাছা ও চৌগাছ উপজেলার মানুষের যোগাযোগ গড়ে তুলতে সাহায্য করেছে। যার মাধ্যমে যোগাযোগ, বানিজ্য ও ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে আসতে পারে সহজেই। এই দীর্ঘ ব্রীজটি ধূলিয়ানী ইউনিয়নের সৌন্দয্য বৃদ্ধিতে সহায়তা করেছে। যা নিয়ে ইউনিয়ন বাসী গর্ব করতে পারে।

 

কাবিলপুর সীমান্ত এলাকা:

কাবিলপুর গ্রামের শেষ ভাগে যেমনি ভাবে ধূলিয়ানী ইউনিয়নে শেষ স্থান। তেমনী ভাবে বাংলাদেশের শেষ স্থান। বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের সৌভাগ্য হয়েছে দুর থেকে হলেও আরএকটি দেশকে উপভোগ করা।  ধূলিয়ানী ইউনিয়ন পরিষদ থেকে যাবার জন্য যাত্রী ভাড়া লাগে প্রায় ১০-১২ টাকা।

 

বঙ্গবন্ধু স্মৃতিসৌধ:

মুক্তারপুর গ্রামে রয়েছে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সৌধ। দেশ স্বাধীনের পূর্বে বঙ্গবন্ধু এসেছিলেন এই মু্ক্তারপুর গ্রামে। যার স্বরনার্থে এখানে নির্মীত হয়েছে এই স্মৃতি সৌধটি। এই স্মৃতি সৌধটির জন্য মুক্তারপুর গ্রামবাসী গর্বিত।  এজন্য যে, তারা জাতির জনকের পদধূলি পেয়েছিলেন। গ্রামবাসী এই স্মৃতি সৌধ দেখে জাতির জনককে গভীর ভাবে মনে রাখতে সক্ষম হয়েছে। সৃতি সৌধটিতে পৌছাবার জন্য যোগাযোগ ব্যবস্থার একমাত্র মাধ্যম হল ভ্যান। ধূলিয়ানী ইউনিয়ন হইতে স্মৃতি সৌধে পৌছাবার ভাড়া হল ১০ টাকা(জন প্রতি)।